ভালোবাসা.কম লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
ভালোবাসা.কম লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

আপনার নামে কটা SIM রয়েছে দেখুন এবং বন্ধ করুন , নাহলে বিপদে পড়বেন











 


এই ওয়েবসাইট থেকে দেখেনিন আপনার নামে কত গুলি SIM রয়েছে, এবং এখানে বন্ধ করার জন্য রিপোর্ট করুন।


How to Check how many Mobile Number is Active on My Name and Aadhaar Number.


Tags:

check sim ownership name registration

how to check active mobile numbers registered on your name

how many sim cards are issued on your aadhaar card

how to check sim ownership name registration in india

how to check active mobile numbers registered on your name in india

how many sim cards are issued on your aadhaar card in india

how to check sim ownership name registration online

how to check active mobile numbers registered on your name online

how many sim cards are issued on your aadhaar card online


সিম কার্ড রেজিস্ট্রেশন নাম চেক করুন

আপনার নামে কয়টি সিম কার্ড রয়েছে দেখুন

আপনার আধার কার্ডে কয়টি সিম কার্ড রয়েছে

সিম কার্ড রেজিস্ট্রেশন নাম চেক করুন (ভারত)

আপনার নামে কয়টি সিম কার্ড রয়েছে দেখুন (ভারত)

আপনার আধার কার্ডে কয়টি সিম কার্ড রয়েছে (ভারত)

সিম কার্ড রেজিস্ট্রেশন নাম চেক করুন (অনলাইন)

আপনার নামে কয়টি সিম কার্ড রয়েছে দেখুন (অনলাইন)

আপনার আধার কার্ডে কয়টি সিম কার্ড রয়েছে (অনলাইন)

যে রোগ সমাজের

পাস কোর্স-  কি পড়াশোনা করলি অনার্স ও পেলি না!
অনার্স কোর্স - সেই তো অতদূর পড়াশোনা করে ছাত্র পেটাতে হবে!
ইঞ্জিনিয়ারিং - ঘর বাড়ি বানাবি না মেশিন মুছবি?
নার্সিং - ধুর! ও তো সবাই করে।
হোটেল ম্যানেজমেন্ট - বিদেশে যাবি রান্না করতে?
মেকওভার - তাহলে বাবার এতো টাকা খরচ করে পড়াশোনা কেনো করলি? 
অ্যানিমেশন কোর্স - কদিন পর তো চশমা নিতে হবে!
ডাক্তার - তুই তো একটু হাত কেটে গেলে চেঁচিয়ে সারা পাড়া মাথায় করিস, ডাক্তারি করবি কি করে? দেখিস মানুষ মেরে ফেলিস না!
পুলিশ - ওই তো ফিগার, কি দেখে যে চান্স পেলি! তা কতো টাকা খাওয়ালি?
ভবঘুরে - ওই তো সারাদিন এদিক ওদিক ঘুরে ঘুরে বেড়ায়, পড়াশোনা ওর দ্বারা হবে না...
মেধাবী - সবসময় বইয়ে মুখ গুঁজে থাকলে হবে? একটু বাইরেটা বেরো!
লেখক - কি লিখিস? ছড়া না পদ্য?
গায়ক - তোর দ্বারা গান হবে না, গলাটা তো পুরো কাকের মতো কর্কশ!
নৃত্যশিল্পী - কাজ নেই সারাদিন ধেই ধেই করে নেচে বেড়ায়!
সরকারি চাকরি - ও যে কেউ পায়! তা কতো ঘুষ দিলি?
বেসরকারি চাকরি - দেখ আবার কবে ঘাড় ধরে বের করে দেয়!
গৃহবধূ - এত ছোটো বয়সে বিয়ে করে এখন সংসার সামলাও!
প্রাপ্তবয়স্ক মেয়ে - কিরে কেউ পছন্দ করলোনা এখনও?
|
|
এসব কিছুনা, 
শুধু সমাজের নিজে হাতে গড়ে তোলা কৃত্রিম রোগ, যে রোগের নির্দিষ্ট কোনো ওষুধ নেই, যে রোগ ক্রমশঃ বেড়ে চলেছে বছরের পর বছর।
এই রোগের একমাত্র ওষুধ হলো এড়িয়ে চলা, নিজের মতো করে বাঁচা, নিজের ইচ্ছায় ভবিষ্যৎ প্রতিষ্ঠা করা, কারণ দিনশেষে দশটা টাকা দিয়ে কেউ সাহায্য করে না, তবে দশটা কথা শোনানোর লোক অনেক থাকে, বাঁচো নিজের মতো...

একটা সাবধান বানি

 

রাজিব ও ময়না দম্পতির সংসারে প্রথম সন্তান আসল। মেয়ের নাম রাখা হল "ইরা"। অনেক ফুটফুটে মেয়ে।দেখতে অনেক মায়াবী। গালে নরম মাংস।যে কেউ দেখলেই আদর করতে চাইবে, গালের মাংস ধরে টানাটানি করবে। প্রথম সন্তান,যত্নের কোন ঘাটতি রইল না।সুস্থ্য স্বাভাবিকভাবেই বড় হতে লাগল সে।

একদিন... 

মেয়ের বয়স পাঁচ মাস।শীতকাল তখন।উঠোনে মেয়েকে নিয়ে রোদ পোহাচ্ছে ময়না। সকালের রোদ বাচ্চার জন্য খুব

উপকারী। বাচ্চাকে রোদে শুইয়ে রাখল। হঠাৎই সেখানে আসল পাশের ঘরের রবিন। ইরার চাচা হয় রবিন। এসেই ইরাকে কোলে নিল।আদর করতে লাগল। হাসানোর চেষ্টা করল।কিছুক্ষণ পর সে ইরাকে আকাশের দিকে ছেড়ে দিয়ে আবার বল ক্যাচ ধরার মত করে ধরছে। এতে যেন ইরা আরও ☺

খুশি হচ্ছে। ময়নাও দেখে হাসছে। মেয়ে হাসলে যেকোন মায়েরই ভালো লাগে।🙂

ময়নারও ভালো লাগছে। আর রবিন কেন!সবাই ই তো এভাবে খেলা করে বাচ্চাকে নিয়ে।রবিন আবার ইরাকে আকাশের দিকে ছেড়ে দিল। ঠিকঠাক মত ক্যাচও

ধরল। 

কিন্তু একি হল?? 

ইরা হাসছে না।😔 চোখ বন্ধ করে আছে। রবিন ভয় পেয়ে গেল। ময়নাকে ডাক দিল। ময়না দৌড়ে এসে ইরাবতীকে কোলে নিল ইরাকে।নানান নামে ডাকতে শুরু করল।হাত দিয়ে চোখ খুলার চেষ্টা করল। কিন্তু না!ইরা চোখ খুলছে 😷 না। চিৎকার করে কেঁদে উঠল ময়না। বাড়ির সব মানুষ এসে ভীড় করল। সবাই সাধ্যমতো চেষ্টা করল ইরাকে জাগানোর। কেউ ই পারল না।উঠোনে শুয়ে গড়াগড়ি খেতে লাগল ময়না।

তাড়াতাড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল ইরাকে। ইমার্জেন্সিতে নেওয়ার পর ডাক্তার পরীক্ষা নিরীক্ষা করে বলে দিলেন ইরা মারা গেছে। আর হাসবে না সে। চিরদিনের জন্য তার হাসি বন্ধ

হয়ে গেছে। অজ্ঞান হয়ে যায় ময়না।

একমাত্র মেয়েকে হারানোর ব্যাথা সে নিতে পারছে না। ঘরের পিছনে কবর দেওয়া হয় ইরাকে। মাঝে মাঝেই রাতে পাগলের মত আচরণ করে ময়না। মেয়ের

কবরের কাছে দৌড়ে চলে যায়। বিড়বিড় করে কথা বলে! ইরাকে ভুলতে পারছে না।খাওয়া দাওয়া করছে না। শুকিয়ে যাচ্ছে।অগত্যা ময়নাকে নিয়ে শহরে পাড়ি জমায় রাজিব।

ব্যাখ্যাঃ🙏

বাচ্চাদের আকাশে তুলে আবার কোলে নিয়ে আমরা অনেক আনন্দ পাই।বাচ্চারাও পায়। কিন্তু বাচ্চাদের শরীরের অংগপ্রত্যংগ ম্যাচিউর হতে অনেকদিন সময় লাগে। খুব সহজেই সেগুলো

আঘাতপ্রাপ্ত হতে পারে। ইরাকে যখন বারবার উপরে তুলা হচ্ছিল তখন গ্রাভিটির এগেইনস্টে তাকে বারবার উপরে তোলায় তার ব্রেইনের সাথে মাথার খুলির হাড্ডির বারবার ধাক্কা লাগছিল। যেহেতু তার ব্রেইন টাও নরম আর

মাথার হাড্ডিটাও নরম তাই হাড্ডির সাথে বারবার ধাক্কা লেগে তার ব্রেইনের ধমনী ছিড়ে যায়। ধমনী শিরাতে রক্ত চলাচল করে। ব্রেইনের ধমনী ছিড়ে রক্তক্ষরণ শুরু হয় মাথার ভিতরে।রক্তে থাকে গ্লুকোজ। গ্লুকোজ না পেলে ব্রেইন ৪-৫ মিনিটের ভিতর মারা যায়।সাথে জীবন্ত মানুষটাও।রক্ত

সব ধমনী দিয়ে বের হয়ে আল্টিমেটলি ব্রেইন ডেথ হয় ছোট্ট ইরার।

তাই এসব ব্যাপারে জানুন, সতর্ক হোন,নিজে বাঁচুন,

আপনার 🗣 প্রিয়জনকেও বাঁচান।

পিরিয়ড

পিরিয়ড
এই যে ছবি টা দেখছেন,,
এই ছবি নিয়ে বিতর্কের অন্ত নেই,, উঠেছে হাজার টা প্রশ্ন!!
কারোর কাছে, এটা আদিখ্যেতা... কারো কাছে এই ভাবে মহান হওয়া যায় না... কারো কাছে, এটা তো বর্জ্য পদার্থ... এটাকে নিয়ে এত মাতামাতি , নাচানাচি না করাই ভালো... তাদের সবার জন্য আগেই আমি সমবেদনা জানালাম ...

এদের ভেতর বেশিরভাগই কিন্তু মহিলা ... না না অবাক হবেন না,এটাই সত্যি!!

তো তাদের উদ্দেশ্য করে বলি,, 
যে ছবি নিয়ে এতো তর্ক করছেন, সেটায় কোনো নোংরামি, বা অপবিত্রতা নেই বিশ্বাস করুন!!

প্রথমত,, বীর্য আর বর্জ্য পদার্থ এক নয়! একজন নতুন প্রাণ পৃথিবীতে আসার জন্য, বীর্যের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে,, তাই ভুলেও এই দুটো ব্যাপার কে এক করা যাবে না...

দ্বিতীয়ত, "মেয়েদের মাসিক রক্ত সেলিব্রেশন" ঠিক কোথায় কি ভাবে হয়!? 
সেলিব্রেশন!? সত্যি!? ঠাকুর ঘরে যেও না, রান্না ঘরে যেও না, প্যাড টা কেউ দেখে নি তো!! 
কালো প্যাকেট এ প্যাড টা মুড়িয়ে নাও!
আজকাল কার মেয়ে! এই নিয়ে মন্দির যাবে! কি নির্লজ্জ!! 
ব্যথা ব্যথা করে চিৎকার করো না! লোকে জানলে কি হবে! দাঁত চেপে সহ্য করো!

এটাকে সেলিব্রেশন বলে বুঝি!

আর এটা শরীর থেকে বেরোনোর পর হাজার ব্যাকটেরিয়ার জন্ম দেয় মানছি,, কিন্তু এটাও কিন্তু নতুন প্রাণ জন্ম দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়,,
তাই এটাকে যথেষ্ট ওপরে রাখা উচিৎ,

দেখুন, মাসিক রক্তকে কোন পুরুষ স্যুপের মতো পান করলো বা তা দিয়ে স্নান করলো,, তাতে আমাদের কি যাবে আসবে বলুন তো!? ব্যাসিকালি তাতে আমাদের কিছুই লাভ হবে না, 
তাহলে কি স্বীকৃতি চাই!? 
হ্যাঁ স্বীকৃতি চাই,

যদি অষ্টমীর সকালে আমি দেখি আমার পিরিয়ড হয়েছে, আমি যেন তবু অঞ্জলি দিতে পারি, সেই স্বীকৃতি চাই...

পিরিয়ডে নতুন জামা পড়ার স্বীকৃতি চাই...

আমি পিরিয়ডের ব্যথা হলে, দাঁতে দাঁত চেপে সহ্য করতে পারি না,, তখন যদি আমার বাবা, কাকা, বা কোনো ছেলে বন্ধু জিগ্গেস করে কি হয়েছে, তাদের মিথ্যে না বলে বলতে চাই, আমার কষ্ট টা, আমার তাতে লজ্জা করবে না, সেই স্বীকৃতি চাই...

আমি আমার প্যাড কালো প্যাকেটে লুকিয়ে আনতে পারবো না, সেই স্বীকৃতি চাই...

আমার জামায় লাল দাগ লাগলে, লজ্জায় লাল হতে পারবো না, কাজ কর্ম ফেলে ছুঁটে বাড়ি পালাতে পারবো না, সেই স্বীকৃতি চাই...

সত্যি বলতে কি, সমাজের চোখে আরেকটু বেশি নির্লজ্জ হওয়ার স্বীকৃতি চাই...

মাসিক এর রক্ত এবং বীর্য তো প্রাকৃতিক জিনিস... ছেলেদের বীর্যর কারণে তো মন্দির যাওয়া আটকায় না, নতুন জামা পড়া আটকায় না, 
তবে মাসিকের রক্ত ক্ষরণে কেন তা হবে!?
তাহলে কি বলতে চান ,, ছেলেদের বীর্য বেরোনোর এক ঘন্টা পর তা অমৃতে পরিণত হয়!? আর মাসিকের রক্ত থেকেই খালি জন্ম হয় ব্যাকটেরিয়ার!
নিশ্চই না তো!?

তবে হ্যাঁ, একটা ফারাক আছে...
ভারতে প্রায় সত্তর শতাংশ মেয়ের মাসিকের রক্ত ক্ষরণে কষ্ট হয়, আর নতুন প্রাণ জন্মের সময় ও সদ্যজাতটি মেয়ে দেরই গর্ভে আশ্রয় নেয় দশ মাস...

আর সব থেকে আশ্চর্যের ব্যাপার কি জানেন? মাসিক রক্তের যথাযথ কদর কিন্তু পুরুষ রাই করে,,
করে না কিছু ভন্ড মহিলারা! 
তারা সারাদিন সনাতন ধর্মকে গালিগালাজ করবে, আবার কেউ ভালো কিছু করলেও সহ্য হবে না, সেটাকে নিয়ে সমালোচনা করে, বিতর্কের জায়গায় নিয়ে গিয়ে দাঁড় করবে!!
এটাকে কি বলে জানেন?? ভণ্ডামি, স্রেফ ভণ্ডামি!

আমার কিন্তু ছবি টা বেশ লেগেছে... চিত্রশিল্পী কে অনেকটা শ্রদ্ধা জানালাম... 
আর হ্যাঁ, এবার পুজোয় যদি আমার পিরিয়ড হয়, তবু আমি অঞ্জলি দেবো,, 
আপনারাও দিন...

- Puja Bhowmick
(Copied)

পরকীয়া

পরকীয়া, রায় সম্পর্কে দু-চারটে কথা।
পরকীয়া সংক্রান্ত ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টের
সাম্প্রতিক রায়টি সম্পর্কে একটু সঠিক ধারণা নিন।
একটা রায় বোঝার জ্ঞান আমাদের নেই! অথচ আমরা টর্নেডোর গতিতে ট্রল করে ফেললাম!
এবার দেখুন-

* ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট বললো, ‘নারী পুরুষের অধীন নয়, নারীর শরীরের মালিক নারী নিজে’। অর্থাৎ এখানে নারীকে পূর্ণাঙ্গ মানুষের সম্মান দেওয়া হয়েছে।
আর আপনারা বললেন, ‘ভারত পরকীয়া বৈধ করে দিয়েছে’।

* ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট বললো, ‘পরকীয়ায় শাস্তি আগে শুধু পুরুষ পেতো, এটা গ্রহণযোগ্য নয়। এখানে একটা বৈষম্য থাকে’।
আপনারা বললেন, ‘ভারত পরকীয়া বৈধ করে দিয়েছে’।

* ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট বললো, ‘পরকীয়া রাষ্ট্রের সমস্যা নয়। এখানে রাষ্ট্র বা পুলিশের নাক গলানোর কিছু নেই। এটা ওই নারী ও পুরুষের ব্যক্তিগত বিষয়’।
আপনারা বললেন, ‘ভারত পরকীয়া বৈধ করে দিয়েছে’।

* ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট বললো, ‘শুধু পরকীয়ায় জড়িত নারীর স্বামীর অধিকার ছিলো আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার। কিন্তু জড়িত পুরুষের স্ত্রীর সেই অধিকার ছিলো না। এখন নিতে পারবে।
আপনারা বললেন, ‘ভারত পরকীয়া বৈধ করে দিয়েছে’।

* ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট বললো, ‘মানুষ কার সাথে সম্পর্ক বা যৌন সম্পর্ক করবে তা সমাজ ঠিক করে দিতে পারে না। এই ধারাটি স্বেচ্ছাচারিতার সমান’।
আপনারা বললেন,’ভারত পরকীয়া বৈধ করে দিয়েছে’।

- সুকান্ত মোদক 
(Copied)

বন্যমামনিদের প্রতি

Bhalobasa.Com

নীলাঞ্জনা - তুমিই আমার প্রথম প্রেম । 
হাজার সবিতা.. বেকার কবিতার পরেও তোমাকে ভুলতে পারলাম কই.. ? প্রথম প্রেম কি ভোলা যায়?
..
দীপান্বিতা - সরি দীপান্বিতা !
সমান্তরাল পথের বাঁকে , তোমার নাকি দিশা থাকে,
সে দিশাতে খুঁজে খুঁজে দিশাহীন হয়ে গেলাম তাও তোমার দিশা পেলাম না ;____; 
..
মানসি - ও মানসি তোমার জন্যে চোখে স্বপ্ন একেছি, 
কালিদাস হয়ে প্রেমের কবিতা লিখেছি .. 
তারপরে জানতে পারলাম তুমি নিরক্ষর, সই করো আঙুলছাপ দিয়ে .. ;____;
.. 
মধু - আই ল্যাবু বলাতে মৌমাছিরা এমন হুল ফোটালে .. আমি আর শোভাবাজারমুখো হচ্ছিনা .. 
..
রঞ্জনা - আমি আর আসবই না, না পাড়ার দাদদের ঠ্যাং খোঁড়া করে দেওয়ার ভয় পাইনা, তোমার ছবি সেদিন বং ক্রাশ পেজে দেখলাম ;_____; 
..
পারমিতা - জানি তোমার কাছে আমার জন্যে "একদিন" ছাড়া সময় নেই, কিন্তু আমার একদিনের জন্য তোমায় চাইনা , সারাজীবনের জন্যে চাই, কিন্তু তুমি একদিন ছাড়া দিতে পারবেনা, এরকম দুশ্চরিত্র মেয়ে দরকার নেই, আমি Loyal টাইপের ছেলে, তাই আমায় ভুলে যেও .. 
..
নন্দিনী - কে তুমি নন্দিনী ? আগে তো দেখিনি.. 
এত সুন্দরী, নিশ্চয়ই বয়ফ্রেন্ড আছে, সেটাও আমি জানি.. ;___;
..
বেলা - বেলা টুইলাইট সিরিজ শেষ হয়েছে অনেকদিন হলো, এবার কি শুনতে পাচ্ছ ? 
আমি সরকারি চাকরিটা অবশেষে পেয়েই গেছি, তোমার মেয়ের বিয়ের বয়স হয়েছে শুনলাম .. ইয়ে..
..
রুবি .. : মনে পরে রুবি রায়? একদিন কবিতায়..তোমাকে কত করে ডেকেছি ..আজ হায়! রুবি রায় ডেকে বল আমাকে তোমাকে কোথায় যেন দেখেছি .. ব্যাপরটা পুরো একতরফা ..ছিল ..আউর একতরফা প্যার কি তাকত তুম ক্যা জানো রমেশ বাবু .. ?? 
কিন্তু সেই তাকত তোমায় আর তোমার হাজব্যান্ডকে আলাদা করতে পারল কই? ;_____;
.. 
লায়লা - লায়লা ও লায়লা , তুই অপরাধী রে,
মনটা তুই মজনুকে দিলি, আমার আর কই হলি রে ..
..
রাই - রাই জাগো রাই জাগো.. 
আর আমার সাথে ভাগো... 
শালা! ঘুমই ভাঙ্গেনা .. 
..
রুপা - ও রুপা খাস মহলের বেগম বানাব .. 
তোমার বাবার টাকায় বসে বসে খাব .. 
একি? কি হলো.. রুপা ব্লক করলে কেন.. 
..
নিরুপমা - ওগো নিরুপমা .. করিও ক্ষমা ..
তোমাকে ভুলিয়াছি সেদিন, ঠুকিলে শ্লীলতাহানির মিথ্যে কেস,
দিলে থানায় জমা .. 
..
বেবো- ভেবেছিলাম তোমার হবো, 
একসাথে ঘুরতে যাবো, 
একসাথে খাবো,
অনেক ভালোবাসা পাবো, 
সবকিছু বুঝে নেবো,
.. 
কিন্তু তুমি বেরোলে শেষে লেবো?

..
পিঙ্কি -পয়সা ফেক, তামাশা দেখ, 
এবার বারে শরীর না দেখিয়ে,
কষ্ট করে ইনকাম করতে শেখ । 
..
মুন্নি - বদনাম হয়েছ? কি করেছিলাম আমি ? বন্ধু ছিলাম আমরা.. নিজের বয়ফ্রেন্ড কে বাঁচাতে সব দোষ আমার কাঁধে চাপিয়ে দিয়েছিলে, সামনে যদি পাই মুখের মানচিত্র পাল্টে দেব, দূরে থেকো .. 
..
শীলা- এ তোমার কেমন লীলা? জবানি দেখাও অথচ হাতে আসো না .. এখন সয়ে গেছে .. তুমি না হাতে এলেও তোমার জবানির কথা ভেবে অন্য কিছু ঠিক হাতে চলে আসে .. 
.. 
অদিতি - হয় হয় এরকম হয়! বয়ফ্রেন্ড রা ছেড়ে যায়, আর কাঁদিস না .. 
দেখিস নিশ্চয়ই সত্যি কেউ ভালোবাসবে তোকে ..
আউর ইয়ে সোচলে Everything Gonna Be Ok ..
..
মমতা .. - ও মমতা .. ও মেরি .. থুড়ি থুড়ি .. দিদি প্রণাম নেবেন, কাল রাখি পরতে আসব ❤️
..
ঝিন্টি - তুই বৃষ্টি অবশ্যই হতে পারিস, আমি গায়েও মাখব ..কিন্তু পুজোর সময় যেন আশেপাশে না দেখি .. ! 
..
টিঙ্কু - যবতক না মানে টিঙ্কু জিয়া, 
কেন ছাইড়া গ্যালা আমারে কাদাইয়া ? 😢😭
..
সুইটি - ও সুইটি আর কেঁদোনা আমি আসছি ,
ও সুইটি আর পেদোনা আমি যাচ্ছি .. ;___;
..
প্রিয়া- প্রিয়া রে .. প্রিয়া রে..কাঁদে মন , হিয়া রে.. হ্যা! যবে থেকে দেখেছিলাম নামের আগে "Angel" আছে.. 
..
চাঁদনী - ফাগুনী চাঁদনী রাতে চাঁদনীকে নিয়ে পলায়ে যাওয়ার কথা ছিল, তোমার বাপে ধরে ফেলে এমন ক্যালাল, চাঁদ বদনের যা হাল করল, আমি আজকাল কাউকে মুখ দেখাতে পারিনা.. 
..
টুনি - জিও তো এসে গেছে এখনো কি মিসকল মারিস? 

~ অপূর্ব 

বেঁচে থাকাটাই আসল চ্যালেঞ্জ

বেঁচে থাকাটাই আসল "চ্যালেঞ্জ
Upset Girl - Valobasa

এই তো .. হোলির আগের দিন, পাশের পাড়া, ক্লাস এইটের ছেলে, স্কুল থেকে হোলি খেলে ফেরায় মা বকাবকি করল, গায়ে হাত তুলল, ব্যস!ওইটুকু ছেলে আত্মহত্যা করল, কাল খবরে পেলাম হাওড়ায় মা ফেসবুক করতে বারন করায় আত্মঘাতী মাধ্যমিকের ছাত্রী।
বিগত ১ মাসে নাকি দিনহাটায় ৭-৮টি আত্মহত্যা হয়েছে, 
সব ছেলে-মেয়ের বয়েস নাকি ১৪-১৭ ... ! 
প্রতিনিয়ত পেপার ঘাটলে হয়তো প্রতিদিনই এরকম কিছু চোখে পড়ে।
ভাবছেন ব্লু-হোয়েল ? 
না তার থেকেও ভয়ানক গেম "প্রেম-গেম"
জীবনের প্রথম বিশ্বাসঘাতকতা বা প্রতারণা হয়তো নিতে পারছে না সদ্য বেড়ে ওঠা Teenager গুলি ..। 
জীবন কি এতই সস্তা? 
কিন্তু এর থেকে কিছু ব্যাপার উঠে আসছে অবশ্যই যেটা নতুন Generation এর ছেলেমেয়েদের অবশ্যই মাথায় রাখা উচিত, শেখাও উচিত । 
১. প্রথমত আগে তোরা নিজেকে ভালোবাসতে শেখ, নিজেকে ভালোবাসতে না পারলে অন্যকে কিভাবে ভালোবাসবি? 
২. "তোমায় ছাড়া বাঁচবো না" এই চিন্তাধারা মাথা থেকে বের করতে হবে, হ্যাঁ! 
কাছের কেউ ছেড়ে গেলে কষ্ট হয়, তার সাথে কাটানো স্মৃতিগুলো বুকে জাকিয়ে বসে, কিন্তু আত্মহত্যা এর সমাধান নয়।
আত্মহত্যা কখনোই কোন কিছুর সমাধান হতে পারেনা, আর জীবনের থেকে মূল্যবান এই নশ্বর পৃথিবীতে কিচ্ছু নেই.. কিচ্ছু না.. । 
সময় সবকিছু বদলে দেয়, ঘা শুকিয়ে দেয়, নিজেকে একটু সময় দে, অপেক্ষা কর, দেখবি জীবনকে আবার ভালোবাসতে শুরু করেছিস। এটা মনে রাখিস, যারা সত্যিকারের ভালোবাসে, তারা কখনো ছেড়ে যায়না, তাহলে ভেবে দেখ যে ছেড়ে গেল, ভালোইবাসলো না তার জন্যে জীবনটাই দিয়ে দিবি? 
যারা সত্যিকারের ভালোবাসে ( যেমন মা-বাবা-ভাই-বোন) তাদের জন্যে বাঁচতে পারবি না? 
৩. প্রেম-ভালোবাসা আজকাল খোলামকুচির মতো, ঠুনকো, দুদিনের প্রেমিক/প্রেমিকার ভালোবাসা পাওয়ার জন্য আত্মহত্যা করলি ..আর যারা তোকে জন্ম দিল, যত্নে-আদরে-স্নেহে-ভালোবাসায় এত বড় করে তুলল, সেই মা-বাবার ভালোবাসার কি দাম দিলি? 
তাদের ভালোবাসা কিন্তু ঠুনকো নয়, বুকের রক্ত জল করে , কষ্ট করে, তোর অভাব-অনটন মিটিয়ে তোকে বড় করে তুলেছিল, তাদের কথা কি একবারও মাথায় এলো না? 
তোদের শুধুমাত্র তোদের প্রেমিক-প্রেমিকারা ভালোবাসেনা, তোদের কাছের মানুষ, মা-বাবা-ভাই-বোন..তারাও ভালোবাসে, তাদের কথাও একটু ভাবিস । 
৪. বয়সটা খুব ভয়ংকর, ১৩-১৯ .. সামান্য কিছু হলেই আমরা অন্ধকার দেখি, ভেঙে পড়ি, এই বয়সে অভিজ্ঞতা ও জীবনবোধের অভাব ঘটে প্রচন্ড, সহজেই ব্রেন ওয়াশ করা সম্ভব, ব্লু-হোয়েলে আত্মঘাতী ৯৫% শতাংশ ছেলে-মেয়ের বয়েস ১০-১৯। 
তাই এই বয়সের আমার সকল ভাই-বোনদের উদ্দেশ্যে বলছি, তোর সাথে কোন কিছু খারাপ ঘটলে মা-বাবা, দাদা, দিদি, ভাই, বোন..বা খুব ভালো বন্ধু তার সাথে শেয়ার কর, নিজে কোন বড় পদক্ষেপ নিস না...। একটা উপায়, একটা সাজেশন, একটা মতামত জীবন বদলানোর ক্ষমতা রাখে । 
জীবন একটাই, জীবনের থেকে মূল্যবান কিছু নেই, সেটা সবসময় মাথায় রাখিস । 
৫. গুরুজনদের বলছি, এই বয়েসটা খুব সেন্সিটিভ, বাড়ির লোকের একটু নজরদারি , একটু শাসনে রাখা উচিত ছেলে-মেয়েদের, যা বর্তমান প্রজন্মে ক্রমশ হ্রাসমান, এই বয়েসটি শেখার বয়েস, অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের বয়েস, যে কোন পরিস্থিতি মোকাবিলা করার শিক্ষা দরকার, ছেলে-মেয়ের সাথে ফ্রেন্ডলি মিশুন, আর তাদের শিক্ষাও দিন, একটু শাসনে রাখুন, নইলে ভবিষ্যৎ খুব মারাত্মক হতে চলছে (উদাহরণ ব্লু-হোয়েল) ।
.
.
শুধু এটুকুই বলার আত্মহত্যা কখনোই কোন সমাধান হতে পারে না, জীবনে খারাপ সময় চলছে? 
খুব খারাপ সময়? 
সেই খারাপ সময়কে "সময়" দে, ঠিক কেটে যাবে .. এভাবে মা-বাবার চোখের জলের কারন হয়ে দাঁড়াস না, তারা এসব দেখার জন্যে তাদের বুকের রক্ত জল করে তোদের বড় করে তোলে না.. একটু অপেক্ষা কর, আবার নতুন সকাল আসবে ..😊
কখনো শুনেছিস যে ২৪-২৫ বছরের যুবক যুবতী ব্লু-হোয়েলে আত্মঘাতী হয়েছে? ৯৫% আত্মঘাতীর বয়েস ১১-১৯ .. তাই একটু অপেক্ষা, একটু ধৈর্য, এক সময় দে নিজেকে, এখানে মৃত্যু নয়, বেঁচে থাকাটাই আসল "চ্যালেঞ্জ" । 
ভালো থাকিস তোরা! 😊
~ অপূর্ব ©

পড়ুন আর একটু ভাবুন

যেটা আজ আমরা করছি।
সেটা কি ঠিক করছি?
পড়ুন প্রথম থেকে শেষ, বুঝতে পারবেন আমি কি বলছি!
১. স্কুল থেকে ফিরতে না ফিরতেই সায়ক চেঁচিয়ে বলে উঠলো,
"মা তাড়াতাড়ি খেতে দাও,খুব ক্ষিদে পেয়েছে।"
"কেন টিফিনে খাসনি আজকে? 
চাউমিন করে দিলাম যে!" 
"মা জানো! রাজা আজকে কিছু খেয়ে আসেনি, ওর মায়ের খুব শরীর খারাপ...তাই আমার টিফিনটা আজকে ওকে দিয়ে দিয়েছি।"
"সারাদিন মুখে রক্ত উঠে, তোমাদের জন্য রান্না করবো আর তুমি দাতা কর্ণ সাজছো! 
এরপর থেকে আর যদি কাউকে কোনদিনও নিজের টিফিন দাও তবে....টিফিন কেন, কোনোকিছুই দেবে না।"
পিঠে ঘা কতক কিল খেয়ে পঞ্চম শ্রেণীর শিশুটি বুঝতে পারেনা তার অন্যায়টা কোথায়! 

২০ বছর পর -
উচ্চপদস্থ সায়ক লাহিড়ী মাকে গাড়িতে তুলে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসার পথে বোঝাতে লাগল নতুন বৃদ্ধাশ্রমটি কত ভালো। 
সেখানে তিনি অনেক সুখে থাকবেন।
গাড়ির পিছনের কাচ দিয়ে, নিজের ভিটেটুকু দেখতে দেখতে বৃদ্ধা বুঝতে পারেননা। 
তার শিক্ষার গলদটা কোথায় ছিল!!! 

২. মাথা নীচু করে বসে থাকা মেয়েটার দিকে তাকিয়ে তার বাবা গম্ভীর কণ্ঠে বলে উঠল, "নিজে পড়ে জয়েন্টে ভালো rank করেছো ঠিকই কিন্তু পড়তে তো হবে প্রাইভেটেই...! 
আবার তোমার ভাইও বলেছে ইঞ্জিনিয়ারিংই পড়বে। 
এত খরচা আমার পক্ষে করা সম্ভব নয়। 
তুমি জেনারেলে গ্রাজুয়েশনটা করো। 
আর অমিয় বাবুর সাথে কথাটা বলাই আছে। 
বিয়েটা হয়ত সেকেন্ড ইয়ারেই হয়ে যাবে তোমার। 
ছেলে হিসাবে তোমার ভাইএর চাকরী পাওয়াটা বেশী দরকার।"

২০ বছর পর -
টেলিফোনে মেয়ের কান্নার আওয়াজ- "বাবা আমায় ক্ষমা কর। আর আমাদের বাড়িতে কোনদিনও এসো না। 
তোমার শেষ কেমোথেরাপির পর তোমার জামাই অমর কে বলেছিলাম, বাবা এরপর থেকে আমাদের সাথেই থাকুক, ভাইও বিদেশে। 
তার উত্তরে আমাকে বললো, 'নিজের তো এক পয়সা রোজগার করার মুরোদ নেই, একটা পাতি গ্রাজুয়েট...এখন নিজের সাথে সাথে নিজে বাবাকেও আমার ঘাড়ে....লজ্জা করল না বলতে'?"

৩. রান্নাঘরে ৫ মাসের অন্তঃস্বত্বা বউমাকে আদা-রশুনটা দিয়ে শাশুড়ি কাটা কাটা স্বরে জানালো, "বউমা আমাদের বাড়ির নিয়মই হলো, শিলে বাটা মশলা ছাড়া রান্না করিনা, আর সকালের খাবার বাড়ির ছেলেদের খাবার আগে খাইনা"। 
ঘড়ির কাঁটা ৯.৩০ ছুঁই ছুঁই। 
সকালে উঠে, অশক্ত শরীরে মশলা বেটে স্বামীর পাতের গরম ভাতের দিকে দু-পেট ক্ষিদে নিয়ে আড়চোখে তাকিয়ে কিশোরী মেয়েটা....।

২০ বছর পর -
পক্ষাঘাতে শয্যাশায়ী বৃদ্ধা মহিলাটি, বার বার ঘড়ির কাঁটার দিকে আর দরজার দিকে তাকাচ্ছেন। 
ঘড়ির কাঁটা ১১টার ঘরে। 
বউমা এখনো খাবারটা দিয়ে গেল নাতো!!

৪. সরকারি উচ্চপদস্থ কর্তা আবেশ সাহা হুইস্কির গ্লাসে চুমুক দিতে দিতে বউ এর গলার হিরের হারের দিকে তাকিয়ে লঘু হাসিতে বলে উঠলেন, "বুঝলে কিনা, আমি তো নিই স্পিড মানি। 
মানে ক্লায়েন্টের টাকায়, তাদের কাজটা একটু স্পিডে করে দেওয়া...আর বদমাইশগুলো এটাকে বলে ঘুষ..!" 
পাশে বসা দশ বছরের রকি বাবার আনা দামী প্লে-স্টেশনে গেম খেলতে খেলতে বাবার মুখের দিকে আনমনে একবার তাকিয়ে নিল। 

২০ বছর পর -
মদের নেশায় আকন্ঠ চুর রকি সাহা, এক লাথিতে শোবার ঘরের দরজাটা খুলে দিয়ে ভীত সন্ত্রস্ত বৃদ্ধ সাহা দম্পতিকে বলে উঠল,"দশ হাজার টাকা বার করে দাও এখুনি। 
আজ সারারাত মস্তি!" 
"দিনের পর দিন আমাদের উপর এই অন্যায় অত্যাচার...রকি, এটা ঘোর পাপ..ঘোর পাপ"..থরথর কন্ঠে বলে উঠলেন আবেশ সাহা। 
"হাঃ হাঃ! সারাজীবন নিজে ঘুষের টাকা নিয়ে....এখন আমাকে এসেছে নীতিকথার গপ্প মারাতে.....চাবিটা দাও।" 


সমাজের বুকে ঘটে যাওয়া একটুকরো কোলাজ.....!!! 
ভাববেন, শেয়ার করবেন।

স্কুলে থাকতে সিনেমার ন্যুন শো চিনলেও যৌন হেনস্থা চিনিনি

রিসেন্ট একটা স্কুলের ঘটনা সবাই শুনেছেন।
তাছাড়া আরও অনেক খবর আমরা রোজ শুনছি।
পোষ্টটী পড়লেই বুঝতে পারবেন সব।
OLd SCHOOL

না ছিলো না!
আমার আটপৌরে দেড়শো বছর পেরিয়ে যাওয়া ইস্কুলে হোয়াইট বোর্ড ছিলো না - খড়খড়ে ব্ল্যাকবোর্ড ছিলো। 
স্মার্ট ক্লাসরুম আর ইন্ডিভিজুয়াল ডেস্ক ছিলো না - ছিলো ঘরের মেঝেতে ময়লা জমে থাকা সপ্তম শ্রেণী আর সারি সারি নড়বড়ে পায়ার 'বেঞ্চ' - যাতে পাঁচজন প্রাণের বন্ধু একসাথে বসতাম। স্পেশাল রেমেডিয়াল ক্লাস ছিলো না - কেশব নাগের অংকের বইয়ে তৈলাক্ত বাঁশে বাঁদরের ওঠানামা মাপতে মাপতেই গোঁফ এবং লেজ গজিয়ে গেছে আমাদের।
স্যুট টাই পরা টীচার্সদের কাছে পড়ার 'সৌভাগ্য' হয়নি আমাদের - 'ম্যানার্স' এবং 'ডেকোরাম' এর তালিমেও ঘাটতি থেকে গেছে বিস্তর - তবু বোকা কৈশোরের আমরা ধুতি শার্ট পরা ছাপোষা মাস্টারমশাইদের দেখলেই সিগারেট লুকোতাম - বিজয়ার পরে পায়ে হাত দিয়ে পেন্নাম ঠুকতাম। 
সেই বিরল এবং বিলুপ্ত প্রজাতির বাংলা মিডিয়াম ইস্কুলের মাস্টারমশাইরা - যারা সবাই হয়ত ভালো পড়াতেন না - কেউ একটু বেশীই মারকুটে ছিলেন - কারো নিরীহতার সুযোগে পঞ্চম পিরিয়ড হয়ে উঠত মাছের বাজার - যাদের কাছে আমাদের বোকা বাবা মায়েদের আবদার ছিলো "মাস্টারমশাই - কোনো রকম অসভ্যতা দেখলে দুই চড় কশিয়ে দেবেন"। 
তাই ভালো রেজাল্ট করে দেখা করতে গেলে ওঁরা শেক হ্যান্ড করে 'কংগ্র‍্যাটস' বলেন নি - আলতো করে কান মলে দিয়েছেন।
চকচকে রাংতার মোহে এই ইস্কুল গুলোকে আমরা মেরে ফেললাম - যাদের প্রতিটি শিক্ষককে আমাদের বাবা মা রা ব্যক্তিগতভাবে চিনতেন - সকালের বাজারে একসাথে কাটাপোনা কিনতেন যে! স্কুলে থাকতে থাকতেই তাই আমরা সিনেমার ন্যুন শো চিনলেও - 'যৌন হেনস্থা' চিনিনি ভাগ্যিস।

আপনি কি ছ্যাকা খেয়ে ব্যাকা হয়ে গেছেন ?

শারদীয় শুভেচ্ছা Friends...
দুর্গাপূজাতে আপনাদের জন্য টিপস নিয়ে এসেছি, 
সুখে থাকার টিপস।
Sad cute girl
আপনি ছ্যাকা খেয়ে ব্যাকা হয়ে গেছেন?
খুবকষ্ট হয় আপনার?
মরে যেতে ইচ্ছে করে?
নেশা করেন?
লেখা পড়া ছেড়ে দিয়েছেন?
মন খারাপ করে থাকেন?
আপনি আপনার জীবনটা নিয়ে খুব বোরিং?
খুব হতাশাগ্রস্থ আপনি?
জীবনটিকে তিলে তিলে শেষকরে দিচ্ছেন?
আপনার উত্তর যদিহ্যাঁ হয়, তবে আপনাকে বলছি।



তুই ছেলেই হ আর মেয়েই হ, থাপ্পড় দিয়ে দাঁত ফেলে দেবো।
কি পেয়েছিস কি?
জীবনটাকে দু-টাকার কয়েন ভেবেছিস?
তুই কি জানিস , তুই কতটা প্রিয় তোর বাবার কাছে?
তুই কি জানিস তুই তোর মায়ের কাছে সাত রাজার ধন?
তুই কি জানিস একটি সন্তান জন্ম হওয়ার জন্য, মাকে কতটা ব্যাথা সহ্য করতে হয়?
তুই কি জানিস তোর মা তোকে দশ মাস, দশ দিন গর্ভে ধারণ করে রেখেছিলো?
কে না কে তোকে ছেড়ে গেছে, তাতে তুই কষ্ট পাবি?
এত মূল্যবান একটা জীবন নষ্ট করবি?
কেনো তুই এত অবুঝ?
যে গেছে তো গেছে-ই।
ও গেছে আরেকজন আসবে।
এত ভাবিস কেনো? 
তুই ডিজিটাল যুগে এসে যদি এত বোকামী করিস তবে রাগ তো হবেই আমার!
এই জামানায় প্রেমের শোকের আয়ু বড় জোড় কয়েক সেকেন্ড।
এটা এই জামানায় বেঁচে থাকার মূল মন্ত্র।
আচ্ছা তুই যদি মরে যাস তবে যে তোকে ছেড়ে গেছে সে তো দূর থেকে বলবে,
বাব্বা বেঁচে গেছি অল্পের জন্য।
আর যদি তুই বড় মানুষ হোস তবে দেখবি, সে দূর থেকে আফসোস করে বলবে, ইস কেনো যে ওকে ছেড়ে এলাম!
সো, কিছু করে দেখাও বস।

ছেলেরাও তো মানুষ

লেখাটি হয়ত কোন মেয়ের লেখা।
আমি তার লেখাটী সম্পূর্ণ কপি করে আপনাদের সামনে তুলে দিলাম।
Alone Fool Boy - Valobasa

আমি একটা মেয়ে হয়ে ছেলেদের সাইড নিয়ে কথা বলছি, 
তাতে অনেক মেয়ে ভাবতে পারে... আলগা পিরিত। কিন্তু অতি বাস্তব।
একটি ছেলে আমার ভাই, একজন পুরুষ আমার বাবা আর একজন পুরুষ যে হবে আমার ভবিষ্যৎ..., তাই কথা গুলা সব মেয়ের পড়া উচিত।
রাস্তায় হেঁটে যাচ্ছি। পিছন থেকে একটা ছেলে কিছু বললে অথবা শিস বাজালেই এটি ইভটিজিং এবং ওরা মানুষ রূপী অমানুষ..! 
ওদের কি ঘরে মা বোন নেই?
এই কথা কেন আসলো?
কারণ আমি মেয়ে। মেয়ে হচ্ছে মায়ের জাতি। তাদের সম্মান দিতে হয়।
আচ্ছা, যখন মাথায় তেল দিয়ে নম্র ভদ্র শান্ত ছেলেটি বালিকা বিদ্যালয়ের পাশ দিয়ে হেঁটে যায় চুপচাপ, তখন হুঁ হুঁ করে হেসে ওঠা মায়ের জাতিরা কেমন করে বিব্রত করে ছেলেটিকে?
আমাদের কি ঘরে বাপ ভাই নেই? ছেলেটি কি বাপের জাত না??

বাপকে কি সম্মান করা যায় না..!
আচ্ছা, প্রেম করছি দু'জনেই। প্রেমিক সাহেবও তো বেকার, ছাত্র মানুষ।
তাহলে কেন আমিই মিসকল দেব?
ও যদি একটা সিগারেট কম খেয়ে ১০টাকা লোড করতে পারে,
আমি কেন ওর জন্য একটি হেয়ার ব্যান্ড না কিনে কল করার পয়সা জমাতে পারি না?
বন্ধুরা মিলে রেস্তোরাঁ আড্ডা দিচ্ছি। আড্ডার ফাঁকে মুখরোচক খাবার ও খেলাম কয়েক পদ।
আচ্ছা, ছেলে বন্ধুটিই কেন ওয়ালেট টি বের করে বিল দিবে?
আমার পার্স থেকে কেন বের হয় না বিলটা?
ও তো আমাকে টেডিবিয়ার, চকোলেট কত্তকিছু উপহার দেয়।
কই আমি তো একটি গোলাপ ও কেনার কথা মনে করিনা।
গাড়িভাড়া গুলোও আমার ঐ বন্ধুরাই দিচ্ছে, বাসের সিট ছেড়ে দিচ্ছে,
লাইনে দাঁড়ালে আগে যেতে দিচ্ছে (লেডিস ফার্স্ট)। বিপদে পড়লে দৌড়ে আসছে, আনন্দে হাসছে, বেদনায় সান্ত্বনা দিচ্ছে, আশা দিচ্ছে, ভরসা দিচ্ছে, রাগ করে গালিও দিচ্ছে, আবার অতি কষ্টের ভাগীদার হয়ে গোপনে কাঁদছে।
কখনো ভেবেছি সম্মানিত মা জাতি হিসেবে, কেমন লাগে ঐ তেল মাথায় কেবলাকান্ত ছেলেটির, যখন বুঝতে পারে একদল মেয়ে ব্যঙ্গ করছে তাকে নিয়েই??
প্রেমিক টি কয়েক মিনিট কথা বলতে প্রতিদিন রিচার্জ করছে কত ধান্ধা করে। 
কিন্তু ভেবেছি কি কখনো? আমারও কল করা উচিত, ও কেন কেটে ব্যাক করে সবসময়? 
কখনো অনুভব করেছি কি..! কেমন লাগে ঐ মুহূর্তে একটি ছেলের যখন তার পকেট পুরো ফাঁকা। অথবা শেষ ১০০টাকা বিল দিলে আগামী সাতদিন তাকে হেঁটে টিউশন করতে যেতে হবে, তবুও বিল টা সেই দেয়।কারণ সে বাপের জাত।
কই কখনো ভাবি নি তো, একটি গোলাপ তার হাতে দিলে আবেগে সে কতটা আত্মহারা হতে পারে..! 
তার বিপদে কখনো হাতটা চেপে ধরে দেখেছি..! একটু হলেও তো আস্থা পেত ছেলেটি। হতাশ ছেলেটিকে সাহস দিয়ে বলেছি কি..!
"আর বিড়ি খাস না, ভাল দিন আসবেই।"
তারা তো কাঁদতে জানে না। বালিশ না ভিজলেও নিকোটিনের ধোঁয়া জানে কতটা নির্ঘুম রাত কাটায় তারা।
তারা ভাই, তারা বাবা, তারা প্রিয়তম, তারা বন্ধু, তারা হারামী।
কিন্তু তাদের কত্ত দায়িত্ব..!
আমরা শুধু নিয়েই যাচ্ছি। কেন বিনিময়ে দিতে পারছি না?
মায়ের জাতি হয়ে তিন গুণ বেশি পাওনা আমার। কিন্তু বাপের জাতিকে এক ভাগ ও দিই না কেন?

ভাবি নি... ভাবার সময় হবেও না হয়তো......।

মনের কথা

অগোছালো কথা।
আগা মাথা কিচ্ছু নেই, পড়ে যান...
Mon Theke Valobasi - Valobasa
অবহেলার একটা লিমিট থাকা দরকার...।
কেউ একজন তোমাকে দিনের পর দিন কেয়ার করে যাচ্ছে 
আর তুমি সেগুলো মুচকি হেসে এড়িয়ে গিয়ে ভাবছো 'এসবই তোমার প্রাপ্য...
এরকম তো কতোজনই আছে কেয়ার করার মতো,
যদি এমনটি ভেবে থাকো তাহলে তুমি ভুল ভাবছো...।
হাজার মানুষের কেয়ারের ভিড়ে তুমি আসল মানুষের আলাদা কেয়ারটুকু টের পাচ্ছোনা। একদম না।
কেউ একজন তোমার ছোট্ট একটি "লেখার আশায় ঘন্টার পর ঘন্টা মোবাইলে ডাটা অন রেখে
কি পরিমান ছটফট করতে পারে তুমি সেটা দেখতে পাওনা বলে এমনটা ভাবছো...।
মেসেজবক্সে হাজার হাজার শব্দ মিলিয়ে দু-ঘন্টা ধরে সাজানো কষ্টের
ভাষা গুলো লিখে সেন্ড করার ঠিক আগ মূহুর্তে ডিলিট বাটনে
চাপ দিয়ে ধরে রাখাটা যে কতটা যন্ত্রনার তুমি সেটা বোঝোনা বলে এমনটি করো...।
তোমার একটি মাত্র ফোন কলের আশায়
বিছানার এপাশ-ওপাশ করে কতো যে নির্ঘুম রাত কেটে গেছে।
তুমি সেটা কখনই জানতে চাওনি বলে মানুষটিকে সস্তা ভাবো...।
বিশ্বাস করো তোমার থেকে অবহেলা পাওয়া এই মানুষটা মোটেই সস্তা কোনো মানুষ নয়.., অদ্ভুত রকমের একটা ধর্য্য- শক্তি আছে এর মাঝে...।
মনে রাখবে "ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়া মানুষের অভাব নেই পৃথিবীতে...।
কিন্তু পড়ে যাওয়া মানুষটিকে হাত ধরে টেনে তোলার মানুষের বড়ই
অভাব..। খুব, খুব অভাব..।
তাই কাউকে পেয়েও হারিয়ে যেতে দিওনা।

ডাক্তারি ভালোবাসা

বড্ডো খারাপ লাগে কারন আপনাদের জন্য কিছু পোস্ট করাই হয়না।
আর যদিও করা হয় তা খুব একটা ভালো কিছু হয়না।
আজ আর একবার কিছু অগোছালো কথা আপনাদের জন্য।
Daktari Bhalobasa - Valobasa
"তুমি আমার সারা জীবনের ভালোলাগা হইও না ...
বরং, "ভাল্লাগেনা" রোগের ডাক্তার হয়ে যেও !!
মাঝে মাঝে ইনজেকশনের তীক্ষ্ণ সূচের মত এক চিমটি ব্যথা দিও ... দাঁতে দাঁত চেপে ঠিকই সয়ে নেবো !!
কিংবা তেতো ওষুধের মত এক চামচ বিষণ্ণতার স্বাদ দিও ... একটুখানি চোখ মুখ কুঁচকে আবার ঠিকই মুচকি হাসি দেবো !!
হোক না তোমার মনের ভাষা দুর্বোধ্য কোন প্রেসক্রিপশন এর মতই।
ঠিকই আমি বুঝে নেবো !!
স্টেথোস্কোপ লাগবে না, বুকের ভেতরের ধকধক আওয়াজটুকু স্টেথোস্কোপ ছাড়াই স্পষ্ট শুনিয়ে দেবো !!
তুমি শুধু রোগ সারাতে এসো... 
এক মুঠো না, এক চিমটি ভালোবেসো !!"

ভালোবাসা বর্তমানে

আজ কিছুদিন পর পোস্ট করছি,
কোনও গল্প নয় একদম সত্যি যা ঘটছে আজকাল।
Alone Sweet Sexy Girl - Valobasa

'সেক্স না করলে তোমার সাথে রিলেশন রাখবোনা' - এমনই হুমকি দিয়েছে আমার পরিচিত এক মেয়ে বন্ধুকে তার বয়ফ্রেন্ড,শুনে খুব খারাপ লাগলো। 
সে জিজ্ঞেস করলো কি করবে, ছেলেটিকে নাকি সে খুব ভালবাসে। 
আমি তাকে বললাম তুমি চিন্তা করে দেখ কি করবে।
আর এটা ভালবাসা নয় জাস্ট মোহ এবং সেক্সের ফাঁদ সুতরাং এইসব প্লেবয় থেকে দুরে থাকাই শ্রেয়।
শুনেছি তাদের ব্রেক-আপ হয়ে গেছে কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্রেক-আপ হয়না বরং দুজনে সমান তালে চালিয়ে যায় ফোনসেক্স তারপর রুমডেট, লিভ টুগেদার ইত্যাদি ইত্যাদি। 
এরপর অবহেলা, ঝগড়া অতঃপর ব্রেক- আপ। 
শুরু হয় অন্যকারো সাথে রিলেশন আবার এইসব নোংরামি।
এটাই হচ্ছে ডিজিটাল যুগের ওভারস্মার্ট ছেলেমেয়ের প্রেমের প্রকৃতি।
তাদের কাছে প্রেম এখন ডেটিং সেক্স কিস আর চ্যাটসেক্স ফোনসেক্সের মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে গেছে, আর কিছু প্লেগার্ল আছে তারাতো ফোনসেক্স বা লিভ
টুগেদারের ক্ষেত্রে ছেলেদের চাইতে এগিয়ে, ভালবাসায় এখন নেই কোন আন্তরিকতা, বিশ্বাস ও হৃদয়ের টান।
লিভ টুগেদার, নামমাত্র প্রেম করে দুদিনের মাথায় অমুক তমুখ সন্তু রিন্টু দেবুর ফ্ল্যাটে নিয়ে গিয়ে সেক্স আদান প্রদানই হাল যুগের ছেলেমেয়ের কাছে এখন অত্যাধুনিক ফ্যাশন, ভালোবাসার অপর নাম।
আর সেক্স করতে রাজি না হলে ব্রেক-আপ করে ওভারস্মার্ট ছেলে। আবার কিছু মেয়েও আছে যারা সেক্সকেই প্রেমের মুল উপাদান মনে করে থাকেন।এক মেয়ে এমনই একটি কমেন্ট করেছিলো লিভ টুগেদার বিষয়ক এক পোস্টে, কমেন্টটি এইরূপ "প্রেম করলে বয়ফ্রেন্ডের সাথে সেক্স করতেই পারে এটা ব্যভিচার কেন হবে?
এরপর তার কমেন্টের রিপ্লাই দেয়ার প্রয়োজন হয়না সে কোন স্কেলের মেয়ে
তা দুধের শিশুও অবগত হয়ে যাবে নিমিষে।
খুব অবাক লাগে ওভারস্মার্ট একটি মেয়ে যখন তার বয়ফ্রেন্ডের দামি গিফটের
বিনিময়ে রুমডেটে সেক্স করে তাকে স্যাটিসফাই করে।
ধীরেধীরে আমরা তলিয়ে যাচ্ছি অন্ধকার যুগে যখন বিনা বিবাহবন্ধনে মিলন
হত।
অবশ্য এসব ওভারস্মার্ট প্লেবয় বা প্লেগার্লদের ভাগ্যই প্রেম জোটে আর ভালো
ছেলেমেয়েরা সিঙ্গেল।
এরা সেকালে কারন এরা সারারাত ব্যাপি ফোনসেক্সে বিশ্বাসী নয় বা লিভ টুগেদার করে প্রেমের সুনাম নষ্ট করতে নারাজ কারন এরা অতি আধুনিক হতে গিয়ে স্রষ্টার দরবারে অপরাধী হতে রাজি নয়।
তো আসুন নোংরামি বন্ধ করে প্রকৃত ভালবাসাকে শ্রদ্ধা করি।
কারন কিছু নোংড়া মানুষের কারনে ভালবাসার পবিত্রতা নষ্ট হোক এটা কারো কাম্য নয়।

ইগো ফেলে দিন, সুখি থাকবেন

আজকাল বেশিরভাগ সম্পর্ক খারাপ হচ্ছে ইগোর কারনে।
আজ একটু ওটার উপর আলোকপাত করি।
খুব সহজেই নিজের ভুল মেনে নেওয়ার মানসিকতা খুব কম মানুষেরই থাকে।
অধিকাংশ সময় আমরা নিজেদের কষ্টটাকেই বড় করে দেখি, আমাদের কথায় বা ব্যাবহারে যে অন্য কেউ কষ্ট পেতে পারে সেই কথাই ভুলে যাই।
আমরা কখনই আগে সরি বলিনা, ওপাশের মানুষটি কখন সরি বলবে এই আশায় থাকি।
আমরা খেয়াল করি না যে সেও আমার মতোই মানুষ, সেও সরি না বলে অপেক্ষায় আছে।
এই দ্বন্দ্বের কারণেই দূরত্ব সৃষ্টি হয়। 
যে মানুষ একসময় হৃদয়ের অনেক কাছে ছিল সে অনেক দূরে সরে যায়।
এই ইট-পাথরের জগত অনেক বেশি স্বার্থপর, আপনজন খুব কম মেলে এখানে। 
নিজেদের ছোট ছোট কিছু ভুল, নিজেদের ইগোর কারণে সেই মানুষগুলোকেও আমরা দূরে সরিয়ে দিই। একা হয়ে যাই আমরা।
শুধু একটু প্রচেষ্টা, অন্যের দিকটা একটু বুঝতে পারার মানসিকতাই কাছের মানুষগুলোকে হারিয়ে যেতে দেবে না
কখনও।

বেশ্যা

আমরা ভাবি আমাদের কত কষ্ট!
কিন্তু পৃথিবীতে আমাদের থেকেও অনেক অনেক খারাপ অবস্থায় আছে অনেক মানুষ।
আজ তাদের মধ্যে অল্প কিছু লোকের কথা আপনাদের শোনাবো।
Indian Prostitute - Valobasa

"লোকে আমায় বেশ্যা বলে ডাকে - আমি রাত্রিকে সাক্ষী করে অঙ্গে জড়াই ঝলমলে পোশাক, লাল টিপ, অধরে আরক্তিম আবরন বদনে মাখি সস্তা স্নো-পাউডার, আমার দু'হাতে শোভা পায় কাচেঁর চুড়ি কানে ও গলায় ইমিটেশনের গয়না আর চুলের ভাজেঁ রক্তিম সিদুঁর।
আমার আমিকে আমি নিজেই সাজাই লোকে আমায় বেশ্যা বলে ডাকে।
সভ্য সমাজের লোকেরা আমায় রাতে ঠিক চিনতে পারে।
নিধুবনে আমার শুভ্র দেহকে দুমড়ে-মুচড়ে বাম হাতে তারা কিছুু টাকাও গুজেঁ দেয়।
যে যার ইচ্ছে মত কাছে আশে আবার যে যার মতো চলেও যায়।
ভেঙে যাওয়া চুড়িগুলো পাশেই পড়ে থাকে।
পোশাকের লাবন্যতা নষ্ট হয়, কপালের টিপ আর খুজেঁ পাইনা।
আয়নায়, লেপ্টে থাকা ঠোঁট দেখে নিজেরই ঘেন্না লাগে মাথা নীচু করে ইমিটেশনের গয়না গুলো খুলি আর স্মৃতির পাজঁরে অশ্রু লুকাতে লুকাতে ভাবি 'আর নয় এসব - আর না, আমি তো এমনটা ছিলাম না।
"স্নান না সারতেই মেয়েটা দৌড়ে আসে আমি আবীর চোখ মেলে তার দিকে তাকাই আদর করে বুকে না জাড়াতেই অভিমানী সুরে বলে -' মা সারাদিন কিচ্ছু খাইনি, কোথায় ছিলে? ভাত দেও না তাড়াতাড়ি!
"আমি আমার অবাধ্য অশ্রুকে থামাতে পারি না, তারা ঝর-ঝর করে জীবনের তারে বেরিয়ে আসে আর থামতে চায়না।
আর আমি মেয়েটার মুখের দিকে তাকিয়ে আবারো নিজেকে নতুন করে সাজাই লোকে আমায় বেশ্যা বলে ডাকে।

রেস্পেক্ট গার্লস, হেল্প গার্লস, বি হিরো

আজ যে পোস্টটি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি।
ব্যাপারটা সবার বোঝা উচিত।
মেয়েটি হয়তো অফিস থেকে ফিরছিল... বাসে প্রচণ্ড ভিড় হওয়াতে এক কোণে দাঁড়িয়ে ছিল।
আমি তার ঠিক পিছনে দাঁড়িয়ে। 
মুম্বাই আন্ধেরি থেকে গতকাল চেমবুর মুম্বাই অমার রুমে ফিরছিলাম।
হঠাৎ দেখি মেয়েটি এপাশ ওপাশ করছে, বোঝাই যাচ্ছিল অস্বস্তি বোধ করছে।
খেয়াল করে দেখলাম পাশের লোকটি মাঝে মাঝেই কনুইটা মেয়েটার শরীরের দিকে নিয়ে যাচ্ছিল।
ভিড় থাকায় অনিচ্ছায় কিংবা ইচ্ছা করেই করছিল সেটা  নিশ্চিত না হয়ে তো লোকটিকে কিছু বলাও যায় না।
আমি একটু এগিয়ে গিয়ে লোকটা আর মেয়েটির মাঝে গিয়ে দাঁড়ালাম আর মেয়েটির পাশে যথেষ্ট জায়গা রেখে দিলাম যাতে উনি কমফোর্ট বোধ করেন। পরে এক জন লোক নামতে মেয়েটি সিট পেল। 
রাস্তা ঘাটে চলতে গেলে কিছু বিকৃত মস্তিস্কের পারভার্টেড মানুষদের জন্য এরকম বাজে অভিজ্ঞতা প্রায় সব মেয়েরই জীবনে কখনো না কখনো হয়।
মানুষ হিসেবে যৌন অনুভুতি ছেলে মেয়ে দুজনেরই থাকলেও অনুভুতি তৈরি হওয়ার বিষয়টা সম্পুর্ন আলাদা।
মেয়েদের অনুভুতি হয় মানুষ কেন্দ্রিক আর ছেলেদের হয় শরীর কেন্দ্রিক। 
প্রকৃতিগতভাবে আমরা এভাবেই তৈরি।
মেয়েরা যে মানুষকে পছন্দ করে, ভালোবাসে, অনুভব করে, শুধু তার জন্যই তাদের এই অনুভুতি তৈরি হয়।
কিন্তু ছেলেদের ক্ষেত্রে একটা শরীর হলেই অনুভুতি তৈরি হয়, এই কারণে পতিতালয় বা আবাসিক
হোটেলগুলোতে ছেলেরাই যায়, টাকা দেয়, খানিক সময় মজা নেয়, এরপর ফিরে আসে।
কিংবা মুভিতে বা রাস্তাঘাটে হট আকর্ষণীয় মেয়ে দেখলেও অনুভুতি জাগে, কিংবা রেপ। 
আকর্ষণীয় হতে হয় না, অনেক সময় বোরখা পরা মেয়ে কিংবা কাজের লোকও বাদ যায় না, এমনকি
কিছু কিছু সময় দুই তিন বছরের শিশুরাও। আজ কাল সংবাদে মাঝে মধ্যেই শোনা জায়।
মেয়েদের দেখলে ছেলেদের যৌন অনুভুতি তৈরি হতেই পারে, এটা নরমাল। 
টেস্টোস্টেরন হরমোন থাকলে হবেই, এটা খারাপ কিছু না কিন্তু একে নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে সেটা অবশ্যই খারাপ কিছু।
যাকে পেলাম তার সাথে শুয়ে পড়লাম কিংবা ভিড়ের মধ্যে কোন এক মেয়ের সাথে শরীর ঘষার চেষ্টা করলাম, এগুলো অবশ্যই খারাপ, এটা পারভার্শন, তবে এদের সংখ্যা কম, বেশিরভাগ ছেলেই ভাল।
নিজের স্ত্রী বা পতিতা- যার সাথেই শোয়া হোক প্রক্রিয়া, পদ্ধতি একই রকম কিন্তু পার্থক্য একটাই যে
পতিতার ক্ষেত্রে ভালোবাসা থাকে না, বউয়ের ক্ষেত্রে সেটা থাকে এই জন্যই পতিতার সাথে শুলে
সেটা হয় সেক্স, আর স্ত্রীর সাথে সেটা হয় লাভ মেকিং।
একটি সম্পর্ক হোক সেটা শারীরিক বা মানসিক, সেখানে সব সময় থাকা উচিত একে অপরের প্রতি সম্মান, ভালোবাসা ও সত্যিকার অনুভুতি। মানুষ ও পশুর মাঝে এখানেই পার্থক্য।
রাস্তাঘাটে মেয়ে পেলেই নিজের যৌনতা প্রকাশ করার মধ্যে আসলে কোন পুরুষত্ব নেই, প্রকৃত পুরুষ তারাই যারা নারীদের সম্মান করে, তাদেরকে সেফ রাখে, হোক সেই নারী একজন কাজের লোক কিংবা সম্পূর্ণ অচেনা একজন মানুষ।

কিছু ঘরোয়া টিপস জেনে রাখুন

আজ একটু অন্য রকমের  পোস্ট আপনাদের জন্য লিখছি।
আশা করছি আপনাদের একটু কাজে লাগবে, বেশি না লাগলেও চলবে।
পোস্টটি ফেসবুক থেকে নিয়েছি, যদিও সব-ই নেওয়া :D :D 
Funny Bengali Photo - Valobasa
  •  রান্না করা খাবার পরে খাওয়ার সময় গরম করতে গেলে অনেক সময় নিচের অংশ পুড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে একটি পাত্রে জল দিয়ে তার ওপর খাবারসহ পাত্র বসিয়ে গরম করলে ঠিকমতো গরমও হবে এবং পুড়বে না।
  •  নুডলস সেদ্ধ করার সময় একটু তেল জলে মিশিয়ে দিলে দেখবেন নুডলসগুলো ঝরঝরে হয়েছে।
  • পাকা টমেটো ঘরে রাখলে সেগুলো নরম হয়ে যায়। নরম টমেটোগুলোকে শক্ত করতে চাইলে কিছুক্ষণ লবণ জলে ভিজিয়ে রাখুন। দেখবেন টমেটো শক্ত হয়ে উঠেছে।
  • ঘি বেশিদিন ঘরে রাখলে একটু গন্ধ হয়ে যায়। এক টুকরো গুড় ঘিয়ের কৌটায় রেখে দিলে দেখবেন অনেক দিন পর্যন্ত ঘিয়ের প্রকৃত গন্ধ রয়ে যাবে।
  •  পেঁয়াজ ভাজার সময় সামান্য পরিমাণ কাঁচা লবণ তাতে ছিটিয়ে দিলে তাড়াতাড়ি বাদামি বর্ণ ধারণ করবে।
  •  দই খুব বেশি টক হয়ে গেলে পাতলা কাপড়ে দইটুকু ঢেলে ১০-১৫ মিনিট ঝুলিয়ে রাখুন। জল ঝরে গেলে দইয়ের অংশে দুধ বা জল মেশান। টক স্বাদ থাকবে না।
  • খাবারে বেকিং পাউডারের পরিবর্তে পাউরুটি টুকরো করে ব্যবহার করতে পারেন।
  •  রান্নায় ব্যবহৃত উদ্বৃত্ত তেল বা ঘি পরিষ্কার করতে হলে এক টুকরো আলু দিয়ে তাপ দিতে থাকুন।
  • হাতের কাছে ঝাল মরিচ না পেলে চিলি সস বা গোলমরিচ ব্যবহার করতে পারেন।
  • রান্নার পর দেখা যায় ওভেনের চারপাশে এবং কখনো ওভেনের পাশের দেয়ালে তেল চিটচিটে হয়ে যায়। আর সেটা সাধারণ জল দিয়ে ধুলে কখনোই ভালোভাবে পরিষ্কার হয় না। গরম জল এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো উপায়। স্টিলের মাজুনিতে সাবান গরম জল মিশিয়ে দেয়াল এবং ওভেনের চারপাশ পরিষ্কার করুন।
  • নতুন বোতল থেকে সস বের করা সহজ নয়। বোতলের তলা পর্যন্ত একটি স্ট্র ঢুকিয়ে দিন। স্ট্র বের করে নিলে এবার সস বের করা সহজ হবে।
  •  প্রেসার কুকারের মরিচা দূর করার জন্য লেবুর খোসা দিয়ে ঘষে পরে জলে সেদ্ধ করুন। মরিচা থাকবে না।
  • মোম রেফ্রিজারেটরে রাখলে বেশি সময় ধরে জ্বলে।
  •  রান্নাঘরের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম বিশেষ করে ওভেন , দা, বঁটি, ছুরি, কেঁচি’র কাজ শেষে পরিষ্কার করে ধুয়ে-মুছে রাখুন। ফলে এগুলোর স্থায়িত্ব বাড়বে।
  • রান্নাঘরের হাঁড়ি বা কড়াই যদি চকচকে করতে চান তাহলে কিছু পরিমাণ তেঁতুল বা টমেটো সংশ্লিষ্ট পাত্রে রেখে জল দিয়ে পূর্ণ করে কিছুক্ষণ ফুটাতে থাকুন। ধুয়ে ফেলুন পাত্র চকচকে হয়ে যাবে।
  •  মাংস তাড়াতাড়ি সিদ্ধ করতে চাইলে সুপারি মধ্যখানে কেটে দিন, কাঁচা পেঁপেও দিতে পারেন, এমনকি যদি আপনি তরকারিতে সামান্য পরিমাণ মেথি ছেড়ে দেন, তাহলে দেখবেন খুব তাড়াতাড়ি মাংস সিদ্ধ হয়ে যাবে।
  • একসঙ্গে বেশি পরিমাণ ছোলা কেনা হয়ে গেলে পোকায় ধরার সম্ভাবনা থাকে। ছাই মিশিয়ে রাখুন, পোকায় ধরবে না। শুধু রান্নার আগে ধুয়ে নেবেন।
  • চাল ও ডাল আগে জলেতে ভিজিয়ে রেখে রান্না করলে সময় কম লাগে।
  • রান্নার সময় তেল ছিটকে যায়, সে ক্ষেত্রে সামান্য পরিমাণ লবণ গরম তেলে দিয়ে দিলে তেল ছিটকাবে না।
  • ফুলকপি রান্না করার সময় দুই চা-চামচ পরিমাণ দুধ দিয়ে দিন। রান্না করার পরও ফুলকপি সাদা থাকবে।
  • রান্না করতে অনেক সময় তরকারিতে হলুদ বেশি পড়ে যায়। রান্নায় ব্যবহৃত খুন্তিটি চুলায় পুড়িয়ে লাল করে তরকারিতে কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রাখুন। সমস্যা মিটে যাবে। অথবা কিছু পুঁইশাকের পাতা দিয়ে জ্বাল দিন, হলুদের গন্ধ কমে যাবে।
  • রান্নার জন্য ব্যবহৃত হাঁড়িতে ওভেনের কালি পড়ে। এ ক্ষেত্রে হাঁড়ির তলায় মাটি বা সাবানের জল লাগিয়ে ওভেনে বসালে কালি কম পড়বে।
  • শাকসবজি কাটার আগে ধুয়ে নিন, এতে সব্জির গুণাগুণ অক্ষুণ্ণ থাকবে।
  • দুধে সামান্য বেকিং সোডা মিশিয়ে খাবার তৈরি করার সময় ব্যবহার করলে দুধ ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
  • পেঁয়াজ কাটার সময় চোখ জ্বালা করে এবং চোখ থেকে জল ঝরে। তাই পেঁয়াজ কাটার কয়েক ঘণ্টা আগে ফ্রিজে ঢুকিয়ে রাখুন। পেঁয়াজের ঝাঁঝ কমে যাবে অথবা বঁটির মাথায় একটি পেঁয়াজ কেটে আটকিয়ে রাখুন, দেখবেন চোখ জ্বালা করবে না।
  • বেশি পরিমাণ আলু সংরক্ষণ করতে চাইলে বালির ওপর রাখুন সহজে পচবে না।
  • ফ্লাক্স ব্যবহার করার পর কয়েক দিন ফেলে রাখলে তাতে দুর্গন্ধের সৃষ্টি হতে পারে। এক চামচ চিনি ফ্লাক্সে দিন, সমস্যা মিটে যাবে।
  • ঢেঁড়স / ভিন্ডি ভাজা মচমচে করতে চাইলে আগের দিন রাতে ধুয়ে চাকা চাকা করে কেটে শুকিয়ে রাখুন। পরদিন ভেজে নিন, দেখবেন তেলও কম লাগবে আবার সময়ও বাঁচবে এবং মচমচে হবে।
  • চুনের জলে ডিম ভিজিয়ে রাখলে দীর্ঘদিন ডিম ভালো থাকে।
  • বেগুন ভাজতে তেল বেশি লাগে। যদি বেগুনে হলুদ মাখিয়ে ছেঁকা তেলে চেপে ভাজেন, তাহলে খুব কম তেল লাগবে।
  • দুধ পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকলে জ্বাল দেওয়ার আগে গরম জল দিয়ে পাত্রটিকে ধুয়ে ফেলুন।
  • মচমচে ওমলেট বানাতে হলে ডিমের সঙ্গে সামান্য বেসন এবং দুধ মিশিয়ে ভাজুন।
আজ এই পর্যন্তই থাকছে, বাকিটা পরে কোন একদিন।

সন্তানকে সময় দিন

সরি,
অনেকদিন পোস্ট করা হয়নি কোন কিছু তাই সরি।
তো আজকের লেখাতা শেষ করি।
একজন শিক্ষিকা ডিনার শেষ করে স্কুলের হোমওয়ার্ক এর খাতা চেক করছিলেন। 
তার স্বামী তার পাশে বসে আইফোনে তার প্রিয় ফেসবুক নিয়ে ব্যস্ত। 
হোমওয়ার্ক এর খাতা চেক করতে করতে যখন সর্বশেষ খাতা চেক করবেন তখন ঐ শিক্ষিকা আবেগা আপ্লুত হয়ে পড়লেন।
তিনি নীরবে কেঁদে উঠলেন। 
তার স্বামী বিষয়টি লক্ষ্য করে জিজ্ঞেস করলেন - কাঁদছো কেন? কি হয়েছে?
শিক্ষিকা বললেন- গতকাল স্ট্যান্ডার্ড ওয়ানের ছেলেমেয়েদের হোমওয়ার্ক দিয়েছিলাম 'My Wish' নিয়ে লিখতে।
স্বামী বললেন - ঠিক আছে। বাট কাঁদছো কেন?
আমি যখন সর্বশেষ হোমওয়ার্ক এর খাতা পড়ছিলাম সেটা আমাকে আবেগা আপ্লুত করেছে।
স্বামী বেশ কৌতূহলের সাথে জিজ্ঞেস করলেন- কি লেখা আছে ঐ খাতায় যা তোমাকে আবেগা আপ্লুত করেছে?
'শোনো' - শিক্ষিকা খাতা পড়ে শোনাতে লাগলেন, "আমার ইচ্ছা একটি আইফোন ও ফেইসবুক হওয়া।
আমার বাবা-মা আইফোন ও ফেসবুক কে খুব ভালোবাসে।
তারা আইফোনের এতই যত্ন নেয় যে মাঝে মাঝে আমার যত্ন নিতে ভুলে যায়।
আমার বাবা যখন অফিস থেকে ক্লান্ত হয়ে ফেরে তখন তাদের ফেসবুক এর জন্য সময় আছে কিন্তু
আমার জন্য নেই।
বাবা-মা যখন কোন গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে তখন ফোন বেজে উঠলে তারা একমুহুর্ত দেরি করেনা ফোন ধরতে কিন্তু আমি কাঁদলে.......তারা তা করে না।
তারা ফেসবুক নিয়ে ব্যস্ত থাকে কিন্তু আমার সাথে নয়।
তারা যখন ফোনে কথা বলে তখন আমি কোন কথা বললে তারা শোনেনা এমনকি কোন গুরুত্বপূর্ণ
কথা হলেও না।
তাই আমার ইচ্ছা একটি আইফোন হওয়া।
লেখাটি শোনার পর স্বামীও বেশ ইমোশনাল হয়ে গেলেন। 
তিনি তার স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করলেন - কে লিখেছে এই লেখাটি?
- 'আমাদের সন্তান'।